হলিউডের সেরা থ্রিলার মুভি : সাইকোলজি আমার খুবই প্রিয় একটি বিষয়। এ বিষয়টা নিয়ে বই পড়তে কিংবা মুভি দেখতে ভালো লাগে।
সিরিয়াল কিলার প্লাস সাইকোলজিক্যাল থ্রিলার মুভি নিয়ে আমাদের আকর্ষন দুর্নিবার সবসময়।কারন এইসব হলিউডের থ্রিলার মুভিতে সবসময় টানটান উত্তেজনা অনুভব করা যায়।
এমনই ১০ টি হলিউডের সেরা থ্রিলার মুভির তালিকা নিয়ে ছোটখাটো রিভিউ আপনাদের সাথে শেয়ার করব।আার সাথে থাকছে মুভি ডাউনলোড লিঙ্ক এবং বাংলা সাবটাইটেল।

10. Movie : Zodiac
Genre : Thriller/Mystery
IMDb 7.7
ডেভিড ফিঞ্চারের তৈরী সত্য ঘটনা ও আসল কেস ফাইলের ওপর ভিত্তি করে, বানানো অসাধারণ একটি ক্রাইম মিস্ট্রি থ্রিলার মুভিটি উপভোগ করুন বাংলা ভাষায়।
বক্স অফিসে মুখ থুবড়ে পড়লেও চলচ্চিত্রবোদ্ধারা একে ডেভিড ফিঞ্চারের অনবদ্য কাজ মানেন।
একজন গোয়েন্দা বিভাগের পুলিস অফিসার এবং পল এভ্যারি (রবার্ট ডাউনি জুনিয়র) হলেন একজন ক্রাইম প্রতিবেদক।
এই তিনজনকে ঘিরেই নির্মাণ করা হয়েছে ডেভিড ফিঞ্চারের চলচ্চিত্র জোডিয়াক। চলচ্চিত্রের কাহিনীটি নেয়া হয়েছে রচয়িতা রবার্ট গ্রেস্মিথের লিখিত ‘একি’ নামক বই থেকে।
আজকের আলোচনার বিষয়: হলিউডের সেরা থ্রিলার মুভি

9. Movie: Julia’s Eyes{Los ojos de Julia}(2010)
Genre: Horror|Mystery |Thriller
IMDB: 6.7/10
মুভির শুরুতেই দেখা যায় কোন এক কারণে জুলিয়ার বোন ‘সারা’আত্মহত্যা করতে বাধ্য হয়।আর জুলিয়া বোনের কিছু একটা হয়েছে টের পেয়েই ,স্বামীকে নিয়ে ছুটে যায় বোনের কাছে।গিয়ে বোনের মৃত লাশ দেখতে পায়।
কিছু একটা খটকা লাগে তার।তাই সে নেমে পড়ে বোনের মৃত্যুর রহস্য উন্মোচনে।কিন্তু বাধ সাধে তার সেই চোখের ক্ষয়প্রাপ্ত রোগটি আর চারপাশে ঘটতে থাকা অপ্রত্যাশিত কিছু ঘটনা।
সে বুঝতে পারে তার বোনের মৃত্যুতে নিশ্চয়ই কারো হাত আছে।কেউ একজন পিছু নিয়েছে তার।এদিকে জুলিয়ারও ধীরে ধীরে দৃষ্টিশক্তি কমতে থাকে।সম্পূর্ণ অন্ধ হহয়ে যাওয়ার আগেই তাকে জট খুলতে হবে এ খুনের।
ঘটনাক্রমে দেখা যায় তার স্বামী আইজাক ও আত্মহত্যা করে।একে তো বোনের মৃত্যু রহস্য,সাথে তার চোখের সমস্যা, আবার সাথে স্বামীর মৃত্যুও।
এত কিছু সামলে জুলিয়া কি পারবে বের করতে কে এই খুনী যার কারণে তার বোনের এমন নির্মম মৃত্যু হল!কে তার পিছু নিয়েছে!তার স্বামীর এই মৃত্যু কি আত্মহত্যা নাকি খুন!!
জুলিয়া কি পারবে এই রহস্যের সমাধান করতে ?
কি হবে শেষ পর্যন্ত জুলিয়ার, জানতে হলে দেখতে হবে সাসপেন্স মিস্ট্রিপূর্ণ এই স্প্যানিশ থ্রিলার মুভিটির শেষ পর্যন্ত।
আজকের আলোচনার বিষয়: হলিউডের সেরা থ্রিলার মুভি

8/ Movie : The Witness
Genres: Thriller
IMDb : 6.3/10
ঘড়ির কাটা দুইয়ের ঘরটা ছুই ছুই করছে, শুনশান নিরবতায় ছেয়ে আছে চলাচল পথগুলো, শহরের প্রায় সবাই ঘুমিয়ে পড়েছে।
পেট্রোল পাম্পে দায়িত্বরত লোকটাও নিরবতা ও অবসর সময়টা পার করছেন মোবাইলে ভিডিও গেম খেলে খেলে, খেলার মাঝে ব্যাঘাত ঘটালো কালো এক প্রাইভেট এসে।
গাড়ির ভিতর গান বাজছে, গাড়ির গ্লাসটা সামান্য খুলেই ভদ্রলোক ৩০০ ডলার এগিয়ে দিলেন কোনো কথা না বলেই।
দায়িত্বরত লোকটা নিজ থেকেই বুঝে নিলেন যে উনি কি চাচ্ছেন, কিন্তু গাড়িতে থাকা লোকটা আদতেই ভদ্রলোক কিনা তার অদ্ভুত আচরণ তাতে সন্দেহ যোগালো, সেই সন্দেহ আরো জোড়ালো করলো গাড়ির ডিকি থেকে ভেসে আসা মেয়ে কন্ঠের গোঙানি।
গোঙানির আওয়াজটা চাপা দিতে গানের ভলিউমটা আরেকটু বাড়িয়ে দিলেন গাড়িতে থাকা লোকটা, দায়িত্বরত লোকটা কিছু বুজে উঠার আগেই চোখের আড়াল হয়ে গেলো কালো প্রাইভেটটা।
সেখান থেকে ছুটে গেলো এক ঘন বনের দিকে, যেই বনের পাশ ঘেঁষে দাড়িয়ে আছে বিশাল এক এপার্টমেন্ট কমপ্লেক্স, আর সেই এপার্টমেন্ট কমপ্লেক্সটাতেই নতুন বাসা নিয়েছেন মি. হান।
বাকিটা উপভোগ করুন মুভির পর্দায়, যেখানে কোরিয়ান পরিচালকের মুন্সিয়ানায় ফুটে উঠেছে আমাদের সমাজ ব্যবস্থার উদাসীনতা এবং আমাদের পাশেই বসবাসকারী কিছু অমানুষের কথা।এটিকেও কোরেয়ান সেরা থ্রিলার মুভি বলা হয়।
আজকের আলোচনার বিষয়: হলিউডের সেরা থ্রিলার মুভি

7. Movie : Memories of murder
Genre : Crime-Drama
IMDb 8.1
১৯৮৬ সালে সিউলে ঘটা এক সিরিয়াল কিলিংয়ের ঘটনাম্বলনে মুভিটি নির্মিত ।সাউথ কোরিয়ার একটি গ্রাম, হঠাৎই গ্রামে একে একে কিছু মেয়ের লাশ পাওয়া যেতে লাগল।
ডিটেকটিভ পার্ক নিজের মনমতো কোনোমতে কেস থেকে মুক্তি পাওযার আশায় যাকে-তাকে ধরে এনে অপরাধ স্বীকার করতে বাধ্য করালেও সিউল থেকে আসা ডিটেকটিভ সিউ তা বারবারই খারিজ করে দিচ্ছিলেন।
এজন্য তাদের দুজনের মধ্যে মনোমালিন্য সৃষ্টি হলেও সিউ নিজের মতো কাজ করে যাচ্ছিলেন। কেননা সিউ যে ঘটনাগুলোর মধ্যে একটা লিংক খুঁজে পেয়েছিলেন।
আজকের আলোচনার বিষয়: হলিউডের সেরা থ্রিলার মুভি

6. Movie-now you see me
Directed by–Louis Leterrier
Imdb-7.3/10
সিনেমার চরিত্রে দেখা যাবে মার্ক রাফালো, মর্গ্যান ফ্রিম্যান, উডি হ্যারেলসন, মাইকেল কেইনের মত বিখ্যাত অভিনেতাদের।
অসাধারন অভিনয় ভঙ্গি আর সাথে ম্যাজিকাল মোমেন্ট সাথে ঘটতে থাকা একের পর এক টুইস্টে ভরা প্লট আপনাকে একটু হলেও মনোযোগ হারাতে দেবে না এই হলিউডের সেরা থ্রিলার মুভি।
ছবি দেখানো হয় চারজন সিম্পল ম্যাজিশিয়ান যারা কেউ রাস্তায় ম্যাজিক দেখিয়ে দিন চালায়, কেউ মানুষের সাথে ধাপ্পাবাজি করে রোজগার করে। হঠাৎ করে অজ্ঞাত কেউ এক অভিনব কায়দায় চার ম্যাজিশিয়ান কে এক করে ফেলে।
এবং তাদের দিয়ে দেশের সবচেয়ে বড় বড় ম্যাজিক শো গুলো করায়। সবচেয়ে আশ্চর্যের ব্যাপার হল এই ম্যজিকের ভেতর।
মঞ্চে যেটা ঘটে বাস্তব সমাজে চরম ভাবে তার প্রভাব ফেলে। মজার ব্যাপার হলো এই ম্যাজিশিয়ানরা জানেই না তারা মঞ্চে যেটা করছে সেটা সত্যি সত্যি হয়ে যাচ্ছে কিভাবে।
কোথায় কিভাবে এটা হচ্ছে এবং সত্য উদঘাটন করতে গেলে আপনাকে দেখতে হবে সম্পূর্ণ মুভিটি।
একবার দেখা শুরু করলে শেষ না করে উঠতে পারবেন না। টানটান উত্তেজনা আপনাকে মুভিটির শেষ পর্যন্ত নিয়ে যাবে।
আজকের আলোচনার বিষয়: হলিউডের সেরা থ্রিলার মুভি

5.Movie : Catch me if you can
Genre : Biography, Drama, Thriller
Rating: IMDB: 8.1
হলিউডের এর সর্বকালের সেরা থ্রিলার মুভি গুলোর মধ্যে এটি একটি। সত্য ঘটনা অবলম্বনে খুবই simple এক কাহিনী নিয়ে তৈরি এই মুভির শেষ দেখা অব্দি আপনি পর্দা থেকে চোখ সরাতে পারবেন না!
ছবির কেন্দ্রীয় চরিত্র দুটি যা কিংবদন্তিতুল্য দুই অভিনেতা দ্বারা অভিনীত। Frank Abagnale নামক চরিত্রে আছেন Leonardo DiCaprio এবং Carl Hanratty চরিত্রটি করেছেন Tom Hanks.
সর্বকালের সেরা director এর একজন Steven Spielberg দ্বারা পরিচালিত এই মুভির কাহিনী হচ্ছে একজন ক্ষণজন্মা বালকের (Frank Abagnale) চাটুকতার সাথে ব্যাংকের টাকা হাতানোর এবং তাকে ধরতে এক সিনিওর FBI অফিসারের (Carl Hanratty) দিনরাত পরিশ্রমকে কেন্দ্র করে।
মুদ্রের এপিঠ ওপিঠে অবস্থান করা এই দুটি মানুষ আস্তে আস্তে কিভাবে বন্ধুত্বে জড়ায় এবং কিভাবে একজন fraud পরবর্তীতে FBI এর সবচেয়ে বড় অস্ত্র হয়ে তা নিখুতভাবে ফুটিয়ে ধরেছেন Spielberg.
আর চরিত্র দুটির ভিতরে আপনি এমনভাবে ঢুকে যাবেন যে মুভির শেষেও তার রেশ থেকে যাবে। তাহলে যত জলদি সম্ভব দেখে নিন আর হারিয়ে যান এক অন্যরকম মোহে!
যেই মুভিতে Tom Hanks এবং Leonardo DiCaprio একই সাথে অভিনয় করেছেন, সেই মুভি টি কি হতে পারে, তা যারা নিয়মিত মুভি দেখেন তারা নিশ্চয়ই বুঝতে পারতেসেন।
আজকের আলোচনার বিষয়: হলিউডের সেরা থ্রিলার মুভি

4/ Movie : The Gangster, the Cop, the Devil
Genres: Action, Crime, Thriller
IMDb : 6.9/10
The Gangster, the Cop, the Devil কি নাম দেখে ভাবতিছেন,এ বাবাহ এ আবার কিরকম নাম।একসাথেই তিন তিনটা শব্দ। নাহ সেরকম নয়।
আপনার ধারনার পুরো বিপরীত এটা।এই তিন শব্দের সমন্বয়ে সংগঠিত ২০১৯ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত এটি এমন একটা কোরিয়ান ক্রাইম,অ্যাকশন, সেরা থ্রিলার মুভি যেটা আপনাকে বারবার দেখলেও মনের মধ্যে আকাংখা,আসক্তি সৃষ্টি করবে যে আমি আবার দেখি।
আজকের আলোচনার বিষয়: হলিউডের সেরা থ্রিলার মুভি

3/ Movie : No Mercy (2010)
Genre : Action | Crime | Thriller
IMDb : 7.5/10
কোরিয়ান ডিরেক্টর গুলা দর্শকদের মাথা হ্যাং করতে ওস্তাদ । No Mercy মুভি আগে দেখে না থাকলে দেখে ফেলুন আজই ।
মাথা হ্যাং হয়ে যাবে একদম । তবে যাদের হার্ট দূর্বল তারা 10 হাত দূরে থাকুন । আর 18+ সিন আছে , সো সাবধান। রিভেঞ্জ যে কতটা মারাত্মক আর ভয়াবহ হইতে পারে তা এই মুভি দেখলেই হাড়ে হাড়ে টের পাইবেন । আর পাপ যে বাপেরেও ছাড়ে না তাও কিলিয়ার বুঝতে পারবেন ।
তো মুভির শুরুতেই দেখা যায় , একটি মেয়ের টুকরো করা লাশ নদীর পাড়ে পড়ে আছে । কে বা কারা যেন খুন করে ফেলে গেছে । আর এই লাশের রহস্য তদন্তে নামে নতুন ইয়াং এক মহিলা ডিটেকটিভ আর তার টিম।
আর লাশ পোস্ট মর্টেমের কাজের দায়িত্ব পায় এক অভিজ্ঞ ফরেনসিক ডাক্তার , যার একমাত্র মেয়ে বোর্ডিং স্কুলে পড়াশোনা করে ।
তো ইয়াং ডিটেকটিভ সহজেই একজন সাসপেক্ট ধরে ফেলে , যে নিজেই খুনের কথা স্বীকার করে নেয় । কি ? পানির মতো সহজ মনে হচ্ছে ? না ভাই, আসল পিকচার তো মাত্র শুরু ।
এইখান থেকেই আসল খেলা শুরু । আসোলেই কি সে খুনি ? নাকি অন্য কেউ ? নাকি লুকিয়ে আছে অন্য কোন রহস্য ।
যদি সে খুনিই হয় , তার মোটিভ ই বা কি ?শেষ দশ মিনিটে যেয়ে আপনার মাথাই ঘুরে যাবে । ওহ ম্যান , এইটা কি হইলো ? যা কল্পনারও বাইরে ।
আর মুভিতে বলা আমার প্রিয় কিছু ডায়লগ –
“একটা ভাঙা মনের চেয়ে
হাজারগুন কষ্টদায়ক হচ্ছে
স্মৃতির পাতায় জ্বলতে থাকা
বেদনার আগুন “
“মৃত্যুর চেয়ে কঠিন কি জানেন ? ক্ষমা করা ।
এত টুকু নিশ্চিত হয়ে বলতে পারি, এই থ্রিলার মুভি দেখে ,আপনার কখনোই মনে হবে সময় অপচয় হয়েছে।
আজকের আলোচনার বিষয়: হলিউডের সেরা থ্রিলার মুভি

2. Movie: I Saw the Devil
Genre : Action, Crime, Drama
IMDb: 7.8/10
কোরিয়ান সেরা থ্রিলার মুভির রিভিউ দিতে হলে প্রথমেই ওদের ইন্ডাস্ট্রির প্রশংসা করে নিতে হবে।
কোরিয়ান কোন মুভি আমাকে হতাশ তো করেই নি বরং সেরা ভালোলাগা টা দিয়েছে।ওরা মানুষের আবেগ খুজে বেরায় আর সেই আবেগের গল্প গুলোকে সিনেমায় খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপন করে।
একজন সাইকো সিরিয়াল কিলার একের পর এক মেয়েকে রেপ করে তারপর খুব নৃশংস ভাবে হত্যা করছে। নায়কের গর্ভবতী বউও এই ভয়াবহতার শিকার হয়।
নায়ক চাকরি থেকে মাত্র ৭ দিনের ছুটি নিয়ে খুনির পিছনে লেগে পরে। খুনিকে ধরেও ফেলে কিন্তু মেরে ফেলাই কি প্রতিশোধ? নায়ক চাইছে সাইকো কিলারকে চরম কষ্ট দিয়ে দিয়ে মারতে৷ যেন সে প্রতি মুহুর্তে বেচে থেকেও মৃত্যুর মত শাস্তি কে আলিঙ্গণ করে।
কিন্তু নায়ক এবং ভিলেন কেউ কারো থেকে কম নয়। সুযোগ পেলেই একজন আরেকজনকে চ্যালেঞ্জ জানায়। তো শেষটা কি হবে??
মুভির প্রচুর ভায়ালেঞ্জ এবং কিছু ১৮+ সিন আছে। শিশু এবং হার্ট দুর্বল তাদের এই সেরা হলিউডের মুভি দেখতে মানা।
আজকের আলোচনার বিষয়: হলিউডের সেরা থ্রিলার মুভি

1.Movie : Se7en(Seven)
Genre : Drama | Crime | Thriller
IMDb : 8.6/10
মুভিটা দেখার পর রিভিউ লিখতে দেরি করিনি। এমনিতে আমি থ্রিলার মুভির অনেক বড় ফ্যান! আর সেটা যদি সিরিয়াল কিলিং হয়,তাহলে তো আর কথা নেই।
মুভিটার অনেক নামডাক শুনেছিলাম।কিন্তু অনেক আগের মুভি বলে ইচ্ছে করেই দেখিনি। অথচ আমার দেখা সিরিয়াল কিলিং মুভিগুলোর মধ্যে সেরা একটা ছবি ছিলো।
মুভিটার ব্যাপারে বেশি কিছু বলতে চাইনা।একজন পুলিশ ডিটেক্টিভ! যে কিনা অবসর নিয়ে নিবেন ৭ দিন পর।হঠাৎ একটা ভয়াবহ খুনের মামলা এসে পড়ে তাঁর হাতে।
তিনি এই মামলায় প্রচুর আগ্রহী থাকার কারনে যতদিন পর্যন্ত এই কেইসটা সমাধান না হচ্ছে ততদিন পর্যন্ত অবসর নিতে তিনি আগ্রহী নন। ৭ টি পাপ এবং ৭ টি খুন নিয়েই এই মুভির কাহিনী।
হলিউডের মুভি ডাউনলোড করতে পারবেন(1) www.mlwbdডট.com
(2 )www.southfreakডট.com ( ডট কেটে নিবেন ) এই লিঙ্কে গিয়ে মুভির নাম লিখে সার্চ দিলেই পেয়ে যাবেন।
এবং সবগুলির মুভিরই বাংলা সাবটাইটেল রয়েছে। তাই, যদি কেউ মাতৃভাষা দিয়ে মুভি উপভোগ করতে চান। তাহলে সাবটাইটেল দিয়ে দেখতে পারেন।
সকল মুভির সাবটাইটেল পাবেন এই লিঙ্কে
আজকের আলোচনার বিষয়: হলিউডের সেরা থ্রিলার মুভি
নতুন এবং ভিন্ন কিছু ব্যবসার আইডিয়া দেখতে এই লিঙ্কে ক্লিক করে ঘুরে আসুন।
Pingback: অল্প সময়ে মোটা হতে চান ? তাহলে এই ঘরোয়া টিপস শুলো দেখুন ।- প্রমাণ সহ